Negotiable

                                            পুষ্পধারার প্রজেক্ট কেন সেরা৷

১. সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী দক্ষ ও অভিজ্ঞ পরিবেশবিদ ও স্থপতিদের পরামর্শের ভিত্তিতে এবং
আধুনিক বিশ্বের উন্নত প্রকল্পের আদলে পরিকল্পিত এ নগর প্রকল্প।
২. প্রকল্পটি পদ্মাসেতু এলাকায় অবস্থিত, যাকে ঘিরে রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের বহুমুখী উন্নয়ন পরিকল্পনা গড়ে উঠবে হংকং-এর আদলে শহর, স্থাপিত হবে বঙ্গবন্ধু বিমানবন্দর, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া কমপ্লেক্স, দেশের ২য় বৃহত্তম রেলওয়ে জংশন ও স্টেশন, পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, পােশাক ও বস্ত্র এবং দেশের সর্ববৃহত অর্থনৈতিক অঞ্চল।
৩. স্যাটেলাইট শহরের যে পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে তাতে পদ্মা সেতু ও মাওয়া অঞ্চলকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং এই প্রকল্পটি পদ্মসেতু অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় সর্বমহলেই এর গুরুত্ব অপরিসীম।
৪. প্রকল্পটিতে রয়েছে ঢাকার চারদিক থেকেযাতায়াতের সুব্যবস্থা এবং এটি ৪টি সরকারী রাস্তাসহ ঢাকা-পদ্মাসেতু এক্সপ্রেস ওয়ের সাথে সরাসরি সংযুক্ত।
৫. শান্তিনগর, ঢাকা থেকে মাওয়া পদ্মাসেতু রােড পর্যন্ত যে ফ্লাইওভার-এর কাজ খুব দ্রুত গতিতে বাস্তবায়ন হচ্ছে তা যােগাযােগের এক নতুন দিগন্ত সূচনা করবে।
৬. প্রকল্প এলাকার যােগাযােগের জন্য নির্মিত হচ্ছে ৮ লেন সড়ক, রেলওয়ে জংশন, বিমান বন্দর এবং প্রকল্পের অভ্যন্তরে থাকছে হেলিপ্যাড, ৪০-১০০ ফুট প্রশস্ত রাস্তা ও পর্যাপ্ত ফুটপাত।
৭. প্রকল্পে নিজস্ব বিদ্যুৎ প্রকল্প, পানি বিশােধন প্রকল্প, বর্জ্য পরিশােধন প্রকল্প ও বায়ােগ্যাস প্রকল্প স্থাপন করা হচ্ছে।
৮. প্রকল্পে থাকছে নিজস্ব আন্তর্জাতিক মানের মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, কালচারাল সেন্টার, ৫ ডি সিনেমা হল ও স্টেডিয়াম।
৯. দেশের প্রথম পরিবেশ বান্ধব (ইকোলজিক্যালি ব্যালেন্সড) প্রকল্পের বাস্তব রূপায়ণ হচ্ছে এ প্রকল্প। এ প্রকল্পের অভ্যন্তরে ও চতুর্দিকে ঘিরে থাকছে
নয়নাভিরাম লেক ।
১০. প্রকল্পের ভিতরে একটি ডুপ্লেক্স, ট্রিপ্লেক্স, ভিলা ও কন্ডােমিনিয়াম জোন
স্থাপন করা হচ্ছে ।

ইকোলজিক্যাল ব্যালেন্স রক্ষার্থে পুষ্পধারা প্রজেক্টের পরিকল্পনার অংশ বিশেষ
১. বর্জ্য নিষ্কাশন প্রকল্প
বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন সমস্যা মােকাবেলা এবং পরিবেশবান্ধব আবাসন নিশ্চিত করতে এই প্রকল্পে নিজস্ব ব্য পরিশােধন ব্যবস্থা ও বায়ােগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে ।
২. পানি পরিশােধন প্রকল্প
বিশুদ্ধ পানির অপর নাম-জীবন। কর্তৃপক্ষের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় প্রকল্পে থাকছে আধুনিক পানি বিশােধন ব্যবস্থা যা আধুনিক নগর ব্যবস্থায় বাধ্যতামূলক।
৩. অভ্যন্তরীণ লেক
প্রকল্পের অভ্যন্তরে এবং চতুর্দিকে ঘেরা থাকবে দৃষ্টিনন্দন লেক, যেখানে পাওয়া যাবে ব্যস্ত নাগরিক জীবনের ক্লান্তি দূর করার অনন্য অবকাশ।
৪. অভয়ারণ্য
প্রকল্পে প্রাকৃতিক জঙ্গল গড়ে তােলা হবে যা বাংলাদেশে এ ধরনের প্রকল্পে একমাত্র জীববৈচিত্র্যের নান্দনিক
সংস্থান।
৫. পাওয়ার প্ল্যান্ট
সরকারি নীতিমালা মেনে নিজস্ব অর্থায়নে প্রজেক্ট এলাকায় পাওয়ার প্লান্ট স্থাপন করা হবে। ফলে একদিকে যেমন প্রকল্প সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ বিরাজমান থাকবে, অন্যদিকে জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানেও অবদান রাখা সম্ভব হবে।                                    

Similar ads

---